স্বপন খানঃ নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার দুলালপুর ইউনিয়নের লাখপুর গ্রামের বীরেন্দ্র বমর্নের কু-পুএ ইমন বর্মন(১৮) ৩ এপ্রিল বুধবার সন্ধ্যা ৭টায় মোবাইল গেমস দেখানোর কথা বলে র্নিজন ঘরে মুখ বেধে ধর্ষণ করে,পরে তার আত্তচিৎকারে স্থানীয়বাসী রক্তাত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে,প্রথমে শিবপুর উপজেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক অবস্থা আশংকা দেখে তাকে নরসিংদী সদর হাসপাতালে প্রেরন করে,চিকিৎসকরা তার রক্ত কোন ভাবেই বন্ধ করতে পারছেন না। উন্নত চিকিৎসার জন্য কর্তব্যরত চিকিৎসক গুরুতর অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পেরণ করেন।
ধর্ষিতার মা বলেন, সন্ধ্যায় সে বাড়ি উঠানে খেলা করছিল। আমি ঘরে সংসারের টুকিটাকি কাজ করছিলাম। প্রতিবেশি ইমন তাকে ডাক দিলে সে তার কাছে যাওয়ার সাথে সাথে মুখ চেপে ধরে তার নিজ ঘরে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করে। সে চিৎকার দিলে বা কারোর কাছে বলে তাকে মেরে ফেলবে বলে হুমকি দেন ইমন। প্রথমে সে ভয়ে সে আমাদের কাছে কোন কিছু বলেনি। ঘরে ভিতর বসলে তার জামা-কাপড় রক্তাক্ত অবস্থায় দেখি পরে তাকে এই অবস্থার কথা জানতে চাইলে সে আমাকে বিস্তারিত জানান। দেরি না করে তার চিকিৎসার জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালে নিয়ে ধর্ষিতার বড় ভাই বলেন, আমরা ধর্ষক ইমনের উপযুক্ত শাস্তি চাই। আর যেন কোন বোন ধর্ষণের শিকার না হয়।নরসিংদী সদর হাসপাতালের জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা: গোলাম সোহরাব হোসেন বলেন, ভিকটিমকে রক্তাক্ত অবস্থায় নিয়ে আসে। প্রাথমিক পরিক্ষা করে দেখা গেল সে ধর্ষণের শিকার হয়েছে। প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছে কোন অবস্থায় তার রক্ত বন্ধ করা যাচ্ছেনা। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পেরণ করা হয়,পরে ধর্ষিতার বাবা বাদী হয়ে শিবপুর মডেল থানায় একটী অভিযোগ দায়ের করেন,এস,আই মিজানুর রহমান ঘঠনাস্থল পর্রিদশন করেন,ধর্ষণকারী ইমন ও তার পরিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় ঘরে তালা দিয়ে তারা পালিয়ে গেছে,
নরসিংদীর শিবপুরে ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষন করেছে ইমন বর্মন!
